আজ শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ.

এখন সকাল ১১:৫২ মিঃ

বাংলাদেশ শান্তির দল কর্তৃক বাংলাদেশে জাতীয় ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সত্যের আগমন- মিথ্যার বিদায় বাংলাদেশ শান্তির দল কর্তৃক বাংলাদেশে জাতীয় ঐক্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান। প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আপনারা অবগত আছেন যে, বাংলাদেশে আজ দূর্নীতি, সূদ, ঘুষ, চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, গুম ও হত্যা ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, ভূমি দস্যুতা,শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারী, কতিপয় এন জি ও কর্তৃক বানিজ্যিক ব্যাংক অপেক্ষা অধিক হারে সুদ/সার্ভিস চার্জ আদায়, খাদ্যে ভেজাল মিশ্রন, সরকারী চাকুরীতে নিয়োগ বানিজ্য, নারী-শিশু পাচার ও নির্যাতন, ইভটিজিং, মাদক দ্রব্যের আগ্রাসন ও গার্মেন্টসহ বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ, অবরোধ, ভাংচুর ও অগ্নী সংযোগ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার অন্যায় ও অপরাধ এক চরম বিপর্যয় কর রুপ ধারন করেছে এবং তাই, বাংলাদেশে মানুষ আজ নানাবিধ দুঃখ দুর্দশা ও অশান্তিতে নিপতিত হয়েছে। তাছাড়াও দুঃখজনক বিষয় এই যে, বাংলাদেশে আজও মানসম্পন্ন গনতান্ত্রিক রাজৈনতিক চর্চা শুরু হয় নাই। বৃহত্তম দলগুলি একে অপরকে ভোট কারচুপি ও ভোটে অবৈধ প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ করে আসছে। এই অভিযোগে তারা পরস্পরে নজীরবিহীন রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত আছে এবং জাতীয় অনৈক্য ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নতি বাধাগ্রস্ত এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন। তাই জাতীয় জীবনের এই মহা বিপদ ও সমস্যা হইতে মুক্তি পেতে আমাদেরকে উপরে বর্ণিত চলমান সকল প্রকার অন্যায় অপরাধ সমূহকে চিহ্নিত করে উহা অবসানের লক্ষ্যে একটি সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করা প্রয়োজন। উক্ত লক্ষ্য অর্জনে আমাদেরকে ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, সমাজ জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বত্র “ন্যায়ের আদেশ ও অন্যায়ের নিষেধ” এর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ শান্তির দল নামে একটি শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে হবে। এই কার্যক্রম ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ এবং রাষ্ট্রীয় আইনের আলোকে নিয়মতান্ত্রাকভাবে পরাচলিত হবে। জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে ন্যায়ের আদেশের মাধ্যমে সত্য প্রতিষ্ঠা করা এবং অন্যায়ের নিষেধের মাধ্যমে মিথ্যা বিদুরীত করা বাংলাদেশ শান্তির দলের অন্যতম লক্ষ্য। তাই আমি জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে দেশবাসীকে বাংলাদেশ শান্তির দলের সাথে সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন পর্যায় কমিটি গঠনপূবর্ক এই কার্যক্রম সুদৃঢ়ভাবে চালু করার অনুরোধ জানাচ্ছি। বাংলাদেশ শান্তির দল বাংলাদেশে চলমান দূর্নীতি ও সকল প্রকার বিশৃঙ্খলার অবসান ঘটিয়ে অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন ও জনগনের মৌলিক চাহিদা পূরণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ শান্তির দল চলমান সকল অন্যায় ও অবিচারের বিপরীতে ন্যায় ও সুবিচার প্রতিষ্ঠায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। বাংলাদেশ শান্তির দলের মূল আদর্শ গনতন্ত্র, ইসলামী মূল্যবোধ, সকলের জন্য অর্থনৈতিক নিরাপত্তাসহ মুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং ন্যায় ভিত্তিক সুষম বন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি জনকল্যাণকর ও শান্তিপূর্ণ রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তোলা এবং সকল ক্ষেত্রে আইনের শাসন তথা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। তাই জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠাক্রমে বাংলাদেশকে একটি শান্তি ও শৃঙ্খলাময় এবং সমূদ্ধশালী দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে ছাত্র, যুব, পেশাজীবীসহ সকল নাগরিকবৃন্দকে বাংলাদেশ শান্তির দলের পতাকাতলে একতাবদ্ধ হয়ে দলের নিকটতম কার্যালয় /কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা গেল। —অ্যাডভোকেট সৈয়দ আব্দুল্লাহ সহিদ (চেয়ারম্যান বাংলাদেশ শান্তির দল) |

বাংলাদেশ শান্তির দল কর্তৃক ১৯ দফা কর্মসূচির ঘোষণা পত্র ।

  বাংলাদেশ শান্তির দল কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক প্রকাশিত ও প্রচারিত বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম বাংলাদেশ শান্তির দল ঘোষণাপত্র বাংলাদেশে আজ দুর্নীতি, সুদ, ঘুষ, গুম ও হত্যা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, ভ‚মি দস্যুতা, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারী, ব্যবসায়ে অবৈধ মুনাফা অর্জন, কতিপয় এন.জি.ও কর্র্তৃক বাণিজ্যিক ব্যাংক অপেক্ষা অধিক হারে সুদ/ সার্ভিস চার্জ আদায়, খাদ্যে ভেজাল-ফরমালিন মিশ্রণ, সরকারি চাকুরিতে নিয়োগ বাণিজ্য, নারী, শিশু পাচার ও নির্যাতন, ইভটিজিং, মাদক দ্রব্যের আগ্রাসন, গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন শিল্প  কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ, অবরোধ, ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার অন্যায় ও অপরাধ এক চরম বিপর্যয়কর রূপ ধারণ করিয়াছে। তাই, মানুষ আজ নানাবিধ দুঃখ দুর্দশা ও অশান্তিতে নিপতিত হইয়াছে। ইহা ছাড়াও দুঃখজনক বিষয় এই যে, ৩০ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় পরে আজও বাংলাদেশে মানসম্পন্ন গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চর্চা শুরু হয় নাই। বৃহত্তম দলগুলি একে অপরকে ভোট কারচুপি ও ভোটে অবৈধ প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ করিয়া আসিতেছে। এই অভিযোগে তারা পরস্পর নজিরবিহীন রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে লিপ্ত আছে এবং জাতীয় অনৈক্য...

বিস্তারিত

ভিডিও গ্যালারি

ছবিঘর